
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

পরিকল্পিত নগর গড়ার প্রতিশ্রুতি খোকনের

‘হোমগ্রোন’ ফর্মুলা চায় যুক্তরাষ্ট্র

৩১৪ প্রকল্প শেষ করাই চ্যালেঞ্জ

এ মাসের মধ্যেই বিদ্যুত সমস্যার সমাধান: সংসদে প্রতিমন্ত্রী

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে কৃষি পণ্যের মজুত গড়ার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

৬ দফা থেকে শিক্ষা নিয়ে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হওয়ার আহবান রাষ্ট্রপতির

১৪ জুনের পর কমতে পারে তাপমাত্রা
গ্যাস যে দামে কিনব সেই দামই গ্রাহককে দিতে হবে: প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, গ্যাস যে দামে কেনা হবে সেই দামই গ্রাহককে দিতে হবে, সেক্ষেত্রে দাম বাড়তে পারে। তিনি বলেন, গ্যাস ও বিদ্যুতের দাম বাড়লেও মূল্যস্ফীতি আমরা নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করছি। তাতে আমরা সফলও হয়েছি।
বুধবার জাতীয় সংসদে প্রধানমন্ত্রীর জন্য নির্ধারিত প্রশ্নোত্তর পর্বে সংসদ সদস্য এম আব্দুল লতিফের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
সরকারপ্রধান বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে সবাইকে সঙ্গে নিয়ে বাংলাদেশকে উন্নত-সমৃদ্ধিশীল রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলা হবে। আর্থসামাজিক ক্ষেত্রে সরকার জোর দেওয়ার কারণে দক্ষিণ এশিয়ায় উন্নয়নে সবচেয়ে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ। ২০৪১ সালের মধ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন ৬০ হাজার মেগাওয়াটে উন্নীত হবে বলেও জানান তিনি।
জাতীয় পার্টির এমপি মুজিবুল হক চুন্নু পয়েন্ট অব অর্ডারে ফ্লোর নিয়ে আইএমএফের ঋণের শর্তে বিদ্যুৎ ও গ্যাসের দাম বাড়ানো হচ্ছে অভিযোগ উত্থাপন করে বলেন, বিদ্যুৎ ও গ্যাসের দাম বৃদ্ধির ফলে মূল্যস্ফীতির চাপ সরকার কিভাবে সামলাবে।
জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আইএমএফ তখনই ঋণ দেয় যখন ওই দেশ ঋণ দেওয়ার যোগ্যতা থাকে। এখানে আমরা তেমন কোনো শর্ত দিয়ে ঋণ নিইনি।
সরকারপ্রধান আরও বলেন, আমরা বিদ্যুৎ ও গ্যাসে এখনো ভর্তুকি দিচ্ছি। কিন্তু জনগণকে বিদ্যুৎ ব্যবহারে সাশ্রয়ী হতে হবে। আর দ্রব্যমূল্যের দাম সারা বিশ্বব্যাপী যুদ্ধের কারণে বেড়ে গেছে। তারপরও সব মানুষ যাতে খাদ্য কম দামে পায় সে ব্যবস্থা করেছি। যারা কিছুই করতে পারে না তাদের জন্য বিনামূল্যে খাদ্য দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। কৃষিতেও ভর্তুকি দেওয়া হচ্ছে।