
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

ভোক্তাপিছু কম ব্যয় করে বাংলাদেশ

‘বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার সময় মানবতা কোথায় ছিল’

ভোক্তা অধিদপ্তরের তদারকি: বিভিন্ন অনিয়মে ৮৬টি প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

বিএনপি কি আসলেই নির্বাচন চায়, তাদের নেতা কে- প্রশ্ন প্রধানমন্ত্রীর

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতি নিয়ে আমাদের কিছু বলার নেই: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

নির্বাচনের আগে ৫২ হাজার সাউন্ড গ্রেনেড কিনবে পুলিশ

নির্বাচনের আগে ৫২ হাজার সাউন্ড গ্রেনেড কিনবে পুলিশ
খুলনার পথে প্রধানমন্ত্রী

টুঙ্গিপাড়া থেকে খুলনার উদ্দেশে রওনা হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দুদিনের ব্যক্তিগত সফরের প্রথম দিন শুক্রবার দুপুর ২টায় সড়কপথে খুলনার উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন তিনি।
এক ঘণ্টার যাত্রা শেষে বিকাল ৩টার দিকে খানজাহান আলী সেতু (রূপসা সেতু) পার হয়ে আড়ংঘাটা বাইপাস ধরে দিঘলিয়া ঘাটে পৌঁছাবেন প্রধানমন্ত্রী। বিকালে দিঘলিয়া উপজেলার নগরঘাট এলাকায় প্রধানমন্ত্রী তার মা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের নামে কেনা দুটি পাট গুদাম পরিদর্শন করবেন।
এর আগে ২০১৮ সালের ৩ মার্চ সর্বশেষ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জনসভায় যোগ দিতে খুলনা গিয়েছিলেন।
ব্যক্তিগত এই সফরে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বোন শেখ রেহানাসহ পরিবারের কয়েকজন সদস্য রয়েছেন। খুলনায় প্রধানমন্ত্রীর দলীয় বা সরকারি কোনো অনুষ্ঠান নেই। প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষ্যে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা
গ্রহণ করা হয়েছে। প্রশাসনিক কর্মকর্তারা জানান, বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের নামে দিঘলিয়ায় ১৪০ শতাংশ জমি আছে। সেখানে গোডাউন তৈরি করে ভাড়া দেওয়া হয়েছে দীঘলিয়ার মণ্ডল জুট মিলের কাছে। ভৈরব নদীর পাশে এই সম্পত্তি দেখতেই প্রধানমন্ত্রী সেখানে যাচ্ছেন। দিঘলিয়ার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাহাবুবুল আলম জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মায়ের নামে এখানে সম্পত্তি আছে। সেটাই তিনি পরিদর্শনে আসছেন। এটি তার একান্ত ব্যক্তিগত সফর। আমরা সব রকম প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি। খুলনার জেলা প্রশাসক খন্দকার ইয়াসির আরেফীন জানান, প্রধানমন্ত্রী এখানে তার মায়ের সম্পত্তি পরিদর্শন করবেন। এখানে তিনি ১৫ মিনিট থেকে ১ ঘণ্টা অবস্থান করতে পারেন, এর পর ফিরে যাবেন গোপালগঞ্জ। এর আগে সকাল ৮টা ১১ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী
ছোট বোন শেখ রেহানা ও ঢাকার নবগঠিত কমিটির নেতৃবৃন্দদের নিয়ে গণভবন থেকে টুঙ্গিপাড়ার উদ্দেশে রওনা হন। বেলা ১১টা ৫ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী সড়কপথে পদ্মা সেতু হয়ে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় পৌঁছান।
গ্রহণ করা হয়েছে। প্রশাসনিক কর্মকর্তারা জানান, বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের নামে দিঘলিয়ায় ১৪০ শতাংশ জমি আছে। সেখানে গোডাউন তৈরি করে ভাড়া দেওয়া হয়েছে দীঘলিয়ার মণ্ডল জুট মিলের কাছে। ভৈরব নদীর পাশে এই সম্পত্তি দেখতেই প্রধানমন্ত্রী সেখানে যাচ্ছেন। দিঘলিয়ার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাহাবুবুল আলম জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মায়ের নামে এখানে সম্পত্তি আছে। সেটাই তিনি পরিদর্শনে আসছেন। এটি তার একান্ত ব্যক্তিগত সফর। আমরা সব রকম প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি। খুলনার জেলা প্রশাসক খন্দকার ইয়াসির আরেফীন জানান, প্রধানমন্ত্রী এখানে তার মায়ের সম্পত্তি পরিদর্শন করবেন। এখানে তিনি ১৫ মিনিট থেকে ১ ঘণ্টা অবস্থান করতে পারেন, এর পর ফিরে যাবেন গোপালগঞ্জ। এর আগে সকাল ৮টা ১১ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী
ছোট বোন শেখ রেহানা ও ঢাকার নবগঠিত কমিটির নেতৃবৃন্দদের নিয়ে গণভবন থেকে টুঙ্গিপাড়ার উদ্দেশে রওনা হন। বেলা ১১টা ৫ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী সড়কপথে পদ্মা সেতু হয়ে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় পৌঁছান।