ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
নতুন হিজাব আইন চালু ইরানে, না মানলে মৃত্যুদণ্ড
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির পক্ষে ভোট দিল ১৫৮ দেশ
নিঃসঙ্গতা বেড়েছে জার্মানিতে
তুরস্কের মধ্যস্থতায় সোমালিয়া ও ইথিওপিয়ার উত্তেজনা নিরসনে চুক্তি
‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ মোদীর মন্ত্রিসভা দিল অনুমোদন
হাসিনার কোনও বক্তব্যকে সমর্থন করে না ভারত : বিক্রম মিশ্রি
ফারুকীর সিনেমা দেখলেন পাকিস্তানের হাইকমিশনার
কেমন হবেন হিজবুল্লাহর পরবর্তী নেতা, জানালেন বিশ্লেষক
লেবাননের রাজধানী বৈরুতের দক্ষিণ উপকণ্ঠে শুক্রবার রাতে ইসরাইলি বাহিনীর বর্বরোচিত বিমান হামলায় হিজবুল্লাহ নেতা সাইয়্যেদ হাসান নাসরুল্লাহ শহিদ হয়েছেন। এর ফলে লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠীটির নেতৃত্বে নতুন কাউকেই দেখা যাবে অচিরেই।
কেমন হতে পারেন হিজবুল্লাহর পরবর্তী নেতা? এমন প্রশ্নের উদ্ভব হতেই এর জবাবও দিয়েছেন বিশ্লেষকরা।
হালা জাবের নামের এক বিশ্লেষক, যিনি ‘হিজবুল্লাহ: বর্ন উইথ এ ভেঞ্জেন্স’ বইটির লেখক, তিনি আল জাজিরাকে জানিয়েছেন, হাসান নাসরুল্লাহর মৃত্যু লেবাননের জন্য অত্যন্ত বেদনাদায়ক হবে।
সানডে টাইমসের সাবেক সংবাদদাতা বলেন, ‘অনেক মানুষ শোকাহত হবে, দুঃখে ডুবে যাবে, শূন্যতা অনুভব করবে। কারণ এই নেতা ৩২ বছর ধরে তার জনগণের সঙ্গে একই পথের পথিক ছিলেন’।
হালা জাবের আরও যোগ করেন, ‘একটি প্রজন্ম
নাসরুল্লাহর সঙ্গেই বেড়ে উঠেছে। তারা তার কথা শুনেছে, তাকে সমর্থন করেছে। তিনিও তাদের আশা দিয়েছেন, তাদের একটি কণ্ঠ হয়ে উঠেছেন, তাদের স্বাধীনতা ও শক্তি দিয়েছেন এবং দখলদারিত্ব থেকে মুক্তি দিয়েছেন’। সেই সঙ্গে এই বিশ্লেষক উল্লেখ করেছেন যে, তবে হিজবুল্লাহ কেবল একজন নেতার ওপর নির্ভরশীল নয় এবং একজন নেতার হত্যার মাধ্যমে তাদের প্রতিরোধ সংগ্রাম শেষ হয়ে যাবে না। তিনি বলেন, ‘ইসরাইল মনে করে নাসরুল্লাহ ও তার সহকর্মী এবং কয়েকজন কমান্ডারকে হত্যা করেই তারা এই সংগঠনকে শেষ করে দিয়েছে। কিন্তু ইতিহাস এবং পূর্ববর্তী ঘটনাগুলো আমাদের দেখিয়েছে যে, একজন নেতা চলে গেলে আরেকজন তার জায়গায় আসেন এবং শক্ত ভাবে হাল ধরেন’। জাবের আরও বলেন, হিজবুল্লাহর নতুন
নেতৃত্ব সাধারণত ‘আরও তীব্র, আরও দৃঢ়সংকল্পবদ্ধ এবং আরও অগ্রগামী’ হয়ে থাকবে। ১৯৯২ সালে যখন হিজবুল্লাহর পূর্ববর্তী নেতা আব্বাস আল-মুসাভিকে ইসরাইল হত্যা করে, তখন নাসরুল্লাহ এর নেতৃত্ব গ্রহণ করেছিলেন। জাবেরের মতে, ‘নাসরুল্লাহ হিজবুল্লাহকে নেতৃত্ব দিয়েছেন, সংস্কার করেছেন, পরিপক্ব করেছেন এবং একে আজকের অন্যতম শক্তিশালী সংগঠনে পরিণত করেছেন’। সূত্র: আল জাজিরা
নাসরুল্লাহর সঙ্গেই বেড়ে উঠেছে। তারা তার কথা শুনেছে, তাকে সমর্থন করেছে। তিনিও তাদের আশা দিয়েছেন, তাদের একটি কণ্ঠ হয়ে উঠেছেন, তাদের স্বাধীনতা ও শক্তি দিয়েছেন এবং দখলদারিত্ব থেকে মুক্তি দিয়েছেন’। সেই সঙ্গে এই বিশ্লেষক উল্লেখ করেছেন যে, তবে হিজবুল্লাহ কেবল একজন নেতার ওপর নির্ভরশীল নয় এবং একজন নেতার হত্যার মাধ্যমে তাদের প্রতিরোধ সংগ্রাম শেষ হয়ে যাবে না। তিনি বলেন, ‘ইসরাইল মনে করে নাসরুল্লাহ ও তার সহকর্মী এবং কয়েকজন কমান্ডারকে হত্যা করেই তারা এই সংগঠনকে শেষ করে দিয়েছে। কিন্তু ইতিহাস এবং পূর্ববর্তী ঘটনাগুলো আমাদের দেখিয়েছে যে, একজন নেতা চলে গেলে আরেকজন তার জায়গায় আসেন এবং শক্ত ভাবে হাল ধরেন’। জাবের আরও বলেন, হিজবুল্লাহর নতুন
নেতৃত্ব সাধারণত ‘আরও তীব্র, আরও দৃঢ়সংকল্পবদ্ধ এবং আরও অগ্রগামী’ হয়ে থাকবে। ১৯৯২ সালে যখন হিজবুল্লাহর পূর্ববর্তী নেতা আব্বাস আল-মুসাভিকে ইসরাইল হত্যা করে, তখন নাসরুল্লাহ এর নেতৃত্ব গ্রহণ করেছিলেন। জাবেরের মতে, ‘নাসরুল্লাহ হিজবুল্লাহকে নেতৃত্ব দিয়েছেন, সংস্কার করেছেন, পরিপক্ব করেছেন এবং একে আজকের অন্যতম শক্তিশালী সংগঠনে পরিণত করেছেন’। সূত্র: আল জাজিরা