
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

যুগান্তরের লাবলুর বিরুদ্ধে মামলার নিন্দায় যা বললেন ফখরুল

কূটনীতিকদের সম্মানে বিএনপির ইফতারে ছিলেন যারা

শিশুর নামে অসত্য লিখে স্বাধীনতাকে কটাক্ষ করা কি অপরাধ নয়, প্রশ্ন মন্ত্রীর

কতিপয় চিহ্নিত মহল সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চালাচ্ছে: কাদের

তিনি গুণীজন, শুধু এটুকু বিবেচনায় তার বিরুদ্ধে মামলা করলাম না: হিরো আলম

‘স্বাধীনতা সংগ্রামে নুরে আলম সিদ্দিকীর বীরোচিত অবদান অক্ষয় হয়ে থাকবে’

আ.লীগ ক্ষমতায় এলেই গণতন্ত্রকে বিদায় করে: মঈন খান
কারাবন্দি বিএনপি মহাসচিবের পরিবারের পাশে পেশাজীবী নেতারা

কারাবন্দি বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বাসায় গিয়ে সহমর্মিতা জানিয়েছেন বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠনের নেতারা।
রোববার রাতে বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের আহ্বায়ক প্রফেসর ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন ও কাদের গনি চৌধুরীর নেতৃত্বে পেশাজীবিদের একটি প্রতিনিধি দল বিএনপি মহাসচিবের উত্তরার বাসায় তার সহধর্মিণী রাহাত আরা বেগমের সঙ্গে দেখা করেন। তারা বিএনপি মহাসচিবের সহধর্মিণীসহ পরিবারের সদস্যদের সার্বিক খোঁজখবর নেন।
এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রফেসর ড. শামসুল আলম সেলিম, প্রফেসর মোর্শেদ হাসান খান, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব আশরাফ উদ্দিন আহমেদ উজ্জল, রফিকুল ইসলাম, প্রফেসর ড. কামরুল আহসান, কৃষিবিদ প্রফেসর ড. গোলাম হাফিজ কেনেডি, সাংবাদিক শহিদুল ইসলাম, ডা. সরকার মাহবুব আহমেদ শামীম, প্রফেসর ড. নুরুল ইসলাম, প্রফেসর ড. মামুন অর রশিদ, প্রফেসর আবু জাফর খান, ড. ইমতিয়াজ খান, ডা. আমিনুল বারি কানন, ডা. সোহেল আহমেদ, প্রফেসর ড. ইদ্রিস আলী, ব্যারিস্টার আবুল হোসেন,ইঞ্জিনিয়ার মো. হানিফ, ইঞ্জিনিয়ার এবিএম রুহুল আমিন আকন্দ, ইঞ্জিনিয়ার কাজী সাখাওয়াত হোসেন, ইঞ্জিনিয়ার আবদুর রশিদ মিয়া, ইঞ্জিনিয়ার ওমর ফারুক, সাংবাদিক রিয়েল রোমান, তানভীরুল হাসান খান প্রমুখ।
এ সময় ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ফৌজদারি কার্যবিধির ৪৯৭ ধারা অনুযায়ী বয়স্ক ও অসুস্থ ব্যক্তি, জামিন পাওয়ার অধিকারী। তাছাড়া বর্তমানে যে অভিযোগে তিনি কারাগারে রয়েছেন, প্রায় একই রকমের ৯০টি মামলায় এর আগে তিনি জামিন পেয়েছেন। শুধু রাজনৈতিক কারণে তার জামিন প্রত্যাখ্যাত হচ্ছে।
কাদের গনি চৌধুরী বলেন, সামাজিক অবস্থান, বয়স ও শারীরিক অসুস্থতা বিবেচনায় বিএনপি মহাসচিব জামিন পাওয়ার যোগ্য। জামিন না দিয়ে ন্যায়বিচার থেকে তাঁকে বঞ্চিত করা হচ্ছে।
ড. মোর্শদ হাসান খান বলেন, বিএনপি মহাসচিবকে যে মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়েছে, সেখানে এজাহারে তাঁর নাম নেই। মামলার এজাহারে তাদের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সম্পৃক্ততার কথা উল্লেখ নেই। এজাহারে যাঁদের নাম ছিল, তাদের মধ্যে দুজন জামিনে গেছেন। একই আদালত মির্জা ফখরুলের জামিন আবেদন নাকচ করছেন। এখানে মনে হয়, নিম্ন আদালত হয়তো স্বাধীন ও নিরপেক্ষভাবে কাজ করতে পারছেন না। বয়স ও রাজনৈতিক অবস্থান বিবেচনায় আদালত তাকে অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দিতে পারতেন।