
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

গ্রামীণ টেলিকম দুর্নীতি: দুদকের জিজ্ঞাসাবাদের মুখে ৪ পরিচালক

শতকোটি টাকার দুর্নীতি এবার সপরিবারে ফাঁসছেন বাচ্চু

কবিরাজ সেজে বাসায় ঢুকে লুটপাট, টাকা কম পেয়ে তিনজনকে হত্যা

নিষিদ্ধ পলিথিনের উৎপাদন ও বিক্রি ওপেন সিক্রেট

ছাত্রলীগ নেতার কাণ্ড! গোপনে ৪ মাস সংসার করে স্ত্রীকে অস্বীকার

সম্রাটের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন শুনানির নতুন দিন ধার্য

রিজেন্টের সাহেদের জামিন শুনানি ১৫ অক্টোবর
‘একজনের ভোট আরেকজন দিচ্ছে’ অভিযোগ তুলে ভোটই দিলেন না প্রার্থীর স্ত্রী

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে উকিল আবদুস সাত্তার ভূঞার প্রতিদ্বন্দ্বি নিখোঁজ আবু আসিফ আহমেদের স্ত্রী মেহেরুন্নেসা ভোট দেননি। আজ বুধবার দুপুরে আশুগঞ্জের পুরনো ফেরিঘাট এলাকার শ্রমিক কল্যাণ কেন্দ্রে গেলে ভোটের গোপন কক্ষে যাওয়ার সময় তাকে উকিল সাত্তারের এজেন্টরা অনুসরণ করছেন- এ অভিযোগ তুলে ভোট দেওয়া থেকে বিরত থাকেন তিনি।
মেহেরুন্নেসা অভিযোগ করেন, ভোটের গোপন কক্ষে উকিল সাত্তারকে সমর্থন করা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা অবস্থান নিয়ে, ভোটারদের প্রকাশ্যে ভোট দিতে বাধ্য করেছেন। একজনের ভোট আরেকজন দিচ্ছে। প্রশাসনকে ধরিয়ে দেওয়ার পরও ব্যবস্থা নেয়নি।
তবে শ্রমিক কেন্দ্রের প্রিজাইডিং কর্মকর্তা রাফিউদ্দিন বলেছেন, গোপন বুথে বহিরাগত প্রবেশের ঘটনা ঘটেনি।
মেহেরুন্নেসা পরে নিজ বাসভবনে বলেন, ভোট শেষ হয়ে গেছে, এবার স্বামীকে ফেরত চাই।
অনিয়মের অভিযোগ করলেও সরাসরি ভোট বর্জনের কথা বলেননি আসিফ আহমেদের স্ত্রী। তিনি বলেছেন, ‘আমরা কী বর্জন করব, জনগণই ভোট বর্জন করেছে। ১০ ভাগ ভোটও পড়েনি। জনগণ আসিফ আহমেদকে ভালোবেসে প্রতিবাদ জানাতে ভোট দিতে যানননি। নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে মানুষের আস্থা তৈরি হতো। মানুষ কেন্দ্রে যেত। এটা নির্বাচন নাকি? এই নির্বাচন নিয়ে মতামত নেই, অভিযোগও নেই। স্বামীকে ফেরত চাই।’ বিএনপির সিদ্ধান্তে পদত্যাগ করলেও উকিল সাত্তার নিজের ছেড়ে দেওয়া আসনের উপনির্বাচনে প্রার্থী হন। তাঁকে জেতাতে প্রার্থী দেয়নি আওয়ামী লীগ। দলটির তিন নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েও সরে যান। জাতীয় পার্টির দুইবারের এমপি জিয়াউল হক মৃধা স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েও সরে যান উকিল সাত্তারের সমর্থনে। এই চার
প্রার্থী সরে যাওয়ার পর, উকিল সাত্তারের মূল প্রতিদ্বন্দ্বি ছিলেন বিএনপি নেতা ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আসিফ আহমেদ। তিনি গত শুক্রবার থেকে নিখোঁজ রয়েছেন।
অনিয়মের অভিযোগ করলেও সরাসরি ভোট বর্জনের কথা বলেননি আসিফ আহমেদের স্ত্রী। তিনি বলেছেন, ‘আমরা কী বর্জন করব, জনগণই ভোট বর্জন করেছে। ১০ ভাগ ভোটও পড়েনি। জনগণ আসিফ আহমেদকে ভালোবেসে প্রতিবাদ জানাতে ভোট দিতে যানননি। নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে মানুষের আস্থা তৈরি হতো। মানুষ কেন্দ্রে যেত। এটা নির্বাচন নাকি? এই নির্বাচন নিয়ে মতামত নেই, অভিযোগও নেই। স্বামীকে ফেরত চাই।’ বিএনপির সিদ্ধান্তে পদত্যাগ করলেও উকিল সাত্তার নিজের ছেড়ে দেওয়া আসনের উপনির্বাচনে প্রার্থী হন। তাঁকে জেতাতে প্রার্থী দেয়নি আওয়ামী লীগ। দলটির তিন নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েও সরে যান। জাতীয় পার্টির দুইবারের এমপি জিয়াউল হক মৃধা স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েও সরে যান উকিল সাত্তারের সমর্থনে। এই চার
প্রার্থী সরে যাওয়ার পর, উকিল সাত্তারের মূল প্রতিদ্বন্দ্বি ছিলেন বিএনপি নেতা ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আসিফ আহমেদ। তিনি গত শুক্রবার থেকে নিখোঁজ রয়েছেন।