![](https://usbangla24.news/wp-content/themes/pitwmeganews/pitw-assets/pitw-image/user_default.png)
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-830806-1722044406.jpg)
চার দিনে খান ইউনিস ছেড়েছেন পৌনে ২ লাখ ফিলিস্তিনি
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-145920-1721900549-1.jpg)
বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ১ শতাংশের আয় এক দশকে ৪০ ট্রিলিয়ন বেড়েছে : অক্সফাম
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-830493-1721957827.jpg)
যেসব বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে বাইডেন–নেতানিয়াহুর বৈঠকে
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-830324-1721924262.jpg)
খামেনির ফতোয়া বাস্তবায়নের জন্য রুশদির ওপর হামলা: যুক্তরাষ্ট্র
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-830320-1721923741-1.jpg)
নেতানিয়াহুর বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ইরান
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-830289-1721918896.jpg)
ইমরান খানের দলের সেই ‘নিলি পরী’ গ্রেফতার
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-830261-1721912690.jpg)
এবার অক্সফোর্ডের চ্যান্সেলর পদে লড়বেন কারাবন্দি ইমরান খান
এইচ৩এন২ নতুন ভাইরাস নয়, তবে যা জানা জরুরি
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2023/03/ভারত-samakal-640f09ce07e38.jpg)
নফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস সাধারণত চারটি- এ, বি, সি, ডি। ভাইরাসের উপরিভাগের প্রোটিনের সংমিশ্রণ মাত্রার ভিত্তিতে ইনফ্লুয়েঞ্জা এ বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত হয়। বর্তমানে ভাইরাস এ-এর দুটি প্রকার এইচ১এন১ (সোয়াইন ফ্লু নামে পরিচিত) এবং এইচ৩এন২ ভারতে ছড়িয়ে পড়েছে। চার প্রকারের মধ্যে শুধু ইনফ্লুয়েঞ্জা এ মহামারি হওয়ার নজির রয়েছে। এইচ২এন২ থেকে রুপান্তরিত ভাইরাস এইচ৩এন২ ১৯৬৮-৬৯ সালে হংকংয়ে মহামারি আকার ধারণ করে। খবর: টাইমস অব ইন্ডিয়া’র।
ভারতের পরিসংখ্যান
এ যাত্রায় গত ৯ মার্চ পর্যন্ত ভারতে তিন হাজার ৩৮ জন ইনফ্লুয়েঞ্জায় আক্রান্ত হয়েছেন, যা গত ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ৯৫৫ জন ছিল। আর এর উপসর্গ নিয়ে অসুস্থ হতে দেখা গেছে ৯ লাখ ৬৭ হাজার ৭৪৯ জন। ভারতজুড়ে ইনফ্লুয়েঞ্জার
উপসর্গে শ্বাসকষ্টে ভুগেছেন ১৫ হাজার ৮২৬ জন। এইচ৩এন২ ভাইরাসের উপসর্গ কী কী ঠান্ডা কাশি জ্বর বমি গলা ব্যথা/যন্ত্রণা শরীরে মাংসপেশিতে ব্যথা ডায়রিয়া নাক দিয়ে পানি ঝরা প্রতিরোধের উপায় এইচ৩এন২ ইনফ্লুয়েঞ্জা প্রতিরোধে প্রতি বছর টিকা নেওয়া, সাবান-পানি দিয়ে নিয়মিত হাত ধোয়া, আক্রান্ত ব্যক্তি থেকে দূরত্ব বজায় রাখা, মুখ ও নাক ঢেকে রাখাসহ নানাবিধ সচেতনতা জরুরি। চিকিৎসা বিশ্রাম করা, প্রচুর পরিমাণে ফ্লুইড পান, এসেটামিনোফেন অথবা আইবুপ্রোফেনের মতো ব্যথা নিরাময়ের ওষুধ খাওয়া। কারও শরীরে ব্যাপক মাত্রায় উপসর্গ দেখা দিলে ভারতের চিকিৎসকেরা ওসেল্টামিভির ও জ্যানামিভিরের মতো ভাইরাসবিরোধী ওষুধ ব্যবহার করছেন। যা করবেন ভিড় এড়িয়ে চলুন এবং মুখে মাস্ক ব্যবহার করুন। সাবান-পানি দিয়ে নিয়মিত হাত ধুয়ে নিন। মুখ ও নাক স্পর্শ থেকে বিরত থাকুন। ঠান্ডা-কাশি হলে মুখ ও নাক ঢাকা
রাখুন। জ্বর ও শরীর ব্যথা হলে প্যারাসিটামল খেতে পারেন। প্রচুর তরল পানি পান করুন। যা করবেন না জনসমাগম এলাকায় থুথু ফেলা। অপরের সঙ্গে সাক্ষাতকালে হাতমেলানো বা কোলাকুলি করা। নিজের সিদ্ধান্তে ওষুধ খাওয়া। শুধু একজন চিকিৎসকের পরামর্শেই এন্টিবায়োটিক বা যেকোনো ওষুধ নেওয়া উচিত। অন্যের পাশে বসে খাবার খাওয়া। যেভাবে ছড়ায় এইচ৩এন২ ইনফ্লুয়েঞ্জা ব্যাপকমাত্রায় ছড়াতে সক্ষম ভাইরাস। হাঁচি-কাশি বা একে অপরের কথোপকথনের মাধ্যমে এটির সংক্রমণ হতে পারে। কোনো বস্তুর ওপর ভাইরাসটি থাকলে তা ধরার পর কোনো ব্যক্তি ওই হাত নাকে বা মুখে দিলেও ভাইরাসটি তার শরীরে আঘাত হানতে পারে। গর্ভবতী নারী, শিশু, বয়স্ক লোকজন এ ভাইরাসে আক্রান্ত হলে ঝুঁকির মাত্রা বেশি থাকে।
উপসর্গে শ্বাসকষ্টে ভুগেছেন ১৫ হাজার ৮২৬ জন। এইচ৩এন২ ভাইরাসের উপসর্গ কী কী ঠান্ডা কাশি জ্বর বমি গলা ব্যথা/যন্ত্রণা শরীরে মাংসপেশিতে ব্যথা ডায়রিয়া নাক দিয়ে পানি ঝরা প্রতিরোধের উপায় এইচ৩এন২ ইনফ্লুয়েঞ্জা প্রতিরোধে প্রতি বছর টিকা নেওয়া, সাবান-পানি দিয়ে নিয়মিত হাত ধোয়া, আক্রান্ত ব্যক্তি থেকে দূরত্ব বজায় রাখা, মুখ ও নাক ঢেকে রাখাসহ নানাবিধ সচেতনতা জরুরি। চিকিৎসা বিশ্রাম করা, প্রচুর পরিমাণে ফ্লুইড পান, এসেটামিনোফেন অথবা আইবুপ্রোফেনের মতো ব্যথা নিরাময়ের ওষুধ খাওয়া। কারও শরীরে ব্যাপক মাত্রায় উপসর্গ দেখা দিলে ভারতের চিকিৎসকেরা ওসেল্টামিভির ও জ্যানামিভিরের মতো ভাইরাসবিরোধী ওষুধ ব্যবহার করছেন। যা করবেন ভিড় এড়িয়ে চলুন এবং মুখে মাস্ক ব্যবহার করুন। সাবান-পানি দিয়ে নিয়মিত হাত ধুয়ে নিন। মুখ ও নাক স্পর্শ থেকে বিরত থাকুন। ঠান্ডা-কাশি হলে মুখ ও নাক ঢাকা
রাখুন। জ্বর ও শরীর ব্যথা হলে প্যারাসিটামল খেতে পারেন। প্রচুর তরল পানি পান করুন। যা করবেন না জনসমাগম এলাকায় থুথু ফেলা। অপরের সঙ্গে সাক্ষাতকালে হাতমেলানো বা কোলাকুলি করা। নিজের সিদ্ধান্তে ওষুধ খাওয়া। শুধু একজন চিকিৎসকের পরামর্শেই এন্টিবায়োটিক বা যেকোনো ওষুধ নেওয়া উচিত। অন্যের পাশে বসে খাবার খাওয়া। যেভাবে ছড়ায় এইচ৩এন২ ইনফ্লুয়েঞ্জা ব্যাপকমাত্রায় ছড়াতে সক্ষম ভাইরাস। হাঁচি-কাশি বা একে অপরের কথোপকথনের মাধ্যমে এটির সংক্রমণ হতে পারে। কোনো বস্তুর ওপর ভাইরাসটি থাকলে তা ধরার পর কোনো ব্যক্তি ওই হাত নাকে বা মুখে দিলেও ভাইরাসটি তার শরীরে আঘাত হানতে পারে। গর্ভবতী নারী, শিশু, বয়স্ক লোকজন এ ভাইরাসে আক্রান্ত হলে ঝুঁকির মাত্রা বেশি থাকে।