![](https://usbangla24.news/wp-content/themes/pitwmeganews/pitw-assets/pitw-image/user_default.png)
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-830806-1722044406.jpg)
চার দিনে খান ইউনিস ছেড়েছেন পৌনে ২ লাখ ফিলিস্তিনি
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-145920-1721900549-1.jpg)
বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ১ শতাংশের আয় এক দশকে ৪০ ট্রিলিয়ন বেড়েছে : অক্সফাম
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-830493-1721957827.jpg)
যেসব বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে বাইডেন–নেতানিয়াহুর বৈঠকে
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-830324-1721924262.jpg)
খামেনির ফতোয়া বাস্তবায়নের জন্য রুশদির ওপর হামলা: যুক্তরাষ্ট্র
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-830320-1721923741-1.jpg)
নেতানিয়াহুর বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ইরান
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-830289-1721918896.jpg)
ইমরান খানের দলের সেই ‘নিলি পরী’ গ্রেফতার
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-830261-1721912690.jpg)
এবার অক্সফোর্ডের চ্যান্সেলর পদে লড়বেন কারাবন্দি ইমরান খান
আরেক মার্কিন ব্যাংক পতনের ঝুঁকিতে, আমানত দিচ্ছে ১১ ব্যাংক
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2023/03/image-655685-1679067355.jpg)
অর্থ সংকটে ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে সম্প্রতি দেউলিয়া হয়ে গেছে যুক্তরাষ্ট্রের বড় দুটি ব্যাংক-সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিবি) ও সিগনেচার ব্যাংক। এবার পতনের ঝুঁকিতে দেশটির আরও একটি ব্যাংক-ফার্স্ট রিপাবলিক ব্যাংক।
তবে ফার্স্ট রিপাবলিক ব্যাংকের পতন ঠেকাতে এগিয়ে এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষস্থানীয় কয়েকটি ব্যাংক। অগ্রিম সতর্কতা হিসাবে সান ফ্রান্সিসকোভিত্তিক এ ব্যাংকে ৩০ বিলিয়ন বা ৩ হাজার কোটি ডলার আমানত দেওয়া হচ্ছে।
জানা গেছে, ব্যাংক অব আমেরিকা, জেপি মরগ্যান ও সিটি গ্র“পসহ যুক্তরাষ্ট্রের ১১টি প্রাইভেট ব্যাংকের একটি কনসোর্টিয়াম ফার্স্ট রিপাবলিক ব্যাংকে ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার জমা করার ঘোষণা দিয়েছে। কোনো গ্যারান্টি ক্লজ বা বিমা ছাড়াই এই অর্থ জমা রাখবে ব্যাংকগুলো। এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছেন মার্কিন
নীতিনির্ধারকরা। এক যৌথ বিবৃতিতে যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি ডিপার্টমেন্ট, ইউএস ফেডারেল রিজার্ভ, ফেডারেল ডিপোজিট ইন্স্যুরেন্স করপোরেশন ও কারেন্সি কম্পট্রোলার অফিসের নেতারা বলেছেন, ‘বড় ব্যাংকগুলোর এই সমর্থন আন্তরিকভাবে স্বাগত। তাদের এই উদ্যোগ মার্কিন ব্যাংকিং ব্যবস্থার স্থিতিস্থাপকতাকেই প্রদর্শন করে।’ এদিকে ফার্স্ট রিপাবলিক ব্যাংককে সহায়তাকারী ব্যাংকগুলো বলছে, এই মুহূর্তে ৩০ বিলিয়ন ডলারের আমানত দেশের ব্যাংকিং ব্যবস্থার ওপর আস্থা ফেরাবে। মূলত পরপর দুটি ব্যাংক বন্ধ হয়ে যাওয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের আর্থিক খাতে এক ধরনের আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে। যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাংকিং খাত নিয়ে বিশ্বব্যাপী উদ্বেগ ছড়িয়েছে। তাই মার্কিন কর্তৃপক্ষ আতঙ্ক কমানোর চেষ্টা করছে। আগের দুটি ব্যাংকের পতনের পর বলা হয়, ফার্স্ট রিপাবলিক ব্যাংকসহ অন্যান্য ছোট ও আঞ্চলিক ব্যাংকগুলোর ওপর হোয়াইট
হাউজ ও মার্কিন নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলো নজর রাখা শুরু করেছে। উল্লেখ্য, এর আগে সিগনেচার ব্যাংক কী কারণে পতনের মুখে পড়ে তার সঠিক কারণ জানা যায়নি। তবে যুক্তরাষ্ট্রের রাজস্ব বিভাগ ও ফেডারেল রিজার্ভের যৌথ ঘোষণায় বলা হয়েছিল, মার্কিন অর্থনীতি সুরক্ষিত এবং মানুষের আস্থা ধরে রাখতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আর নিউইয়র্ক টাইমস তাদের এক প্রতিবেদনে জানায়, দেশটির মধ্যম সারির ব্যাংকগুলো সংকটের মুখে পড়েছে। যে কারণে এমন অবস্থার শিকার হচ্ছে প্রতিষ্ঠানগুলো।
নীতিনির্ধারকরা। এক যৌথ বিবৃতিতে যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি ডিপার্টমেন্ট, ইউএস ফেডারেল রিজার্ভ, ফেডারেল ডিপোজিট ইন্স্যুরেন্স করপোরেশন ও কারেন্সি কম্পট্রোলার অফিসের নেতারা বলেছেন, ‘বড় ব্যাংকগুলোর এই সমর্থন আন্তরিকভাবে স্বাগত। তাদের এই উদ্যোগ মার্কিন ব্যাংকিং ব্যবস্থার স্থিতিস্থাপকতাকেই প্রদর্শন করে।’ এদিকে ফার্স্ট রিপাবলিক ব্যাংককে সহায়তাকারী ব্যাংকগুলো বলছে, এই মুহূর্তে ৩০ বিলিয়ন ডলারের আমানত দেশের ব্যাংকিং ব্যবস্থার ওপর আস্থা ফেরাবে। মূলত পরপর দুটি ব্যাংক বন্ধ হয়ে যাওয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের আর্থিক খাতে এক ধরনের আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে। যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাংকিং খাত নিয়ে বিশ্বব্যাপী উদ্বেগ ছড়িয়েছে। তাই মার্কিন কর্তৃপক্ষ আতঙ্ক কমানোর চেষ্টা করছে। আগের দুটি ব্যাংকের পতনের পর বলা হয়, ফার্স্ট রিপাবলিক ব্যাংকসহ অন্যান্য ছোট ও আঞ্চলিক ব্যাংকগুলোর ওপর হোয়াইট
হাউজ ও মার্কিন নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলো নজর রাখা শুরু করেছে। উল্লেখ্য, এর আগে সিগনেচার ব্যাংক কী কারণে পতনের মুখে পড়ে তার সঠিক কারণ জানা যায়নি। তবে যুক্তরাষ্ট্রের রাজস্ব বিভাগ ও ফেডারেল রিজার্ভের যৌথ ঘোষণায় বলা হয়েছিল, মার্কিন অর্থনীতি সুরক্ষিত এবং মানুষের আস্থা ধরে রাখতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আর নিউইয়র্ক টাইমস তাদের এক প্রতিবেদনে জানায়, দেশটির মধ্যম সারির ব্যাংকগুলো সংকটের মুখে পড়েছে। যে কারণে এমন অবস্থার শিকার হচ্ছে প্রতিষ্ঠানগুলো।