
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

প্রধানমন্ত্রীর ওয়াশিংটন ডিসির উদ্দেশ্যে নিউইয়র্ক ত্যাগ

অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে দৃঢ় প্রত্যয় পুনর্ব্যক্ত করেছেন প্রধানমন্ত্রী

স্বাধীনতা বিরোধীরা যাতে ক্ষমতায় আসতে না পারে সেজন্য সবাইকে সজাগ থাকতে হবে : রাষ্ট্রপতি

বিশ্ব মেরিটাইম দিবসের সাফল্য কামনায় রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী

ভোক্তাপিছু কম ব্যয় করে বাংলাদেশ

‘বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার সময় মানবতা কোথায় ছিল’

ভোক্তা অধিদপ্তরের তদারকি: বিভিন্ন অনিয়মে ৮৬টি প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
আপাতত জমজমের পানি বিক্রি বন্ধের নির্দেশ

পরবর্তী সিদ্ধান্ত না আসা পর্যন্ত আপাতত ঢাকায় মক্কার পবিত্র জমজমের পানি বিক্রি বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার।
সোমবার অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এক সেমিনারে অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) এ.এইচ.এম. সফিকুজ্জামান এ নির্দেশনা প্রদান করেন।
এই পানি বিক্রির কোন বৈধতা আছে কি না, তা যাচাই-বাছাই সাপেক্ষে ইসলামিক ফাউন্ডেশনসহ সংশ্লিষ্ট সবার মতামত নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।
এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বলেন, যতটুকু জানা গেছে, ‘জমজমের পানি বিক্রির আইনি কোন বৈধতা নেই। এরপরেও আমরা যাচাই-বাছাই করতে চাই। এজন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশনসহ সংশ্লিষ্ট সকলের মতামত নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত জানানো হবে।
তিনি আরও বলেন, নির্দেশনা অমান্য করে যদি এরপরও কোন ব্যবসায়ী এই পবিত্র
পানি বিক্রি করেন তাহলে সেই দোকান আমরা সীলগালা করে দিবো। আমাদের গোয়েন্দা বিভাগ এটা নিয়ে কাজ করবে। এছাড়া ফেসবুক পেজের মাধ্যমেও যারা জমজম কূপের পানি বিক্রি করছেন তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ এইচ এম সফিকুজ্জামান আরও বলেন, আমার এটাও মনে হয় না কোন হাজি সৌদি থেকে জমজমের পানি নিয়ে আসবেন বায়তুল মোকাররমের এই মার্কেটে বিক্রি করার জন্য। সবচেয়ে উদ্বেগের বিষয় হচ্ছে, সৌদি সরকার যদি এটা জানে, তাহলে আমাদের দেশের ব্যাপারে নেতিবাচক ধারণা তৈরি হতে পারে। তাছাড়া এমনও হতে পারে যে বাংলাদেশিদের জন্য জমজমের পানি নিয়ে আসা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। পুরো বিষয়টি নিয়ে বায়তুল মোকাররম মার্কেট ব্যবসায়ী সমিতির নেতাদেরকে আগামী দুই
দিনের মধ্যে তাদের মতামত ভোক্তা অধিদপ্তরে জানাতে বলা হয়েছে। সরকারি সংস্থাটির পক্ষ থেকে এও বলা হয়েছে যে দেশের অন্য কোন বাজারে জমজমের পানি বিক্রি হচ্ছে কি-না, তা তদারকি করা হবে।
পানি বিক্রি করেন তাহলে সেই দোকান আমরা সীলগালা করে দিবো। আমাদের গোয়েন্দা বিভাগ এটা নিয়ে কাজ করবে। এছাড়া ফেসবুক পেজের মাধ্যমেও যারা জমজম কূপের পানি বিক্রি করছেন তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ এইচ এম সফিকুজ্জামান আরও বলেন, আমার এটাও মনে হয় না কোন হাজি সৌদি থেকে জমজমের পানি নিয়ে আসবেন বায়তুল মোকাররমের এই মার্কেটে বিক্রি করার জন্য। সবচেয়ে উদ্বেগের বিষয় হচ্ছে, সৌদি সরকার যদি এটা জানে, তাহলে আমাদের দেশের ব্যাপারে নেতিবাচক ধারণা তৈরি হতে পারে। তাছাড়া এমনও হতে পারে যে বাংলাদেশিদের জন্য জমজমের পানি নিয়ে আসা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। পুরো বিষয়টি নিয়ে বায়তুল মোকাররম মার্কেট ব্যবসায়ী সমিতির নেতাদেরকে আগামী দুই
দিনের মধ্যে তাদের মতামত ভোক্তা অধিদপ্তরে জানাতে বলা হয়েছে। সরকারি সংস্থাটির পক্ষ থেকে এও বলা হয়েছে যে দেশের অন্য কোন বাজারে জমজমের পানি বিক্রি হচ্ছে কি-না, তা তদারকি করা হবে।