
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

নাগর্নো-কারাবাখ বিচ্ছিন্নতাবাদীরা আজারবাইজানের কাছে অস্ত্র জমা দিবে

মালির টিম্বুকটুতে হামলায় ৫ জন নিহত

ইউক্রেনে কেন অস্ত্র পাঠাবে না পোল্যান্ড?

ইউক্রেনকে অল্প সংখ্যক দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র দেবে যুক্তরাষ্ট্র

গুজরাটে চলন্ত ট্রেনে ভয়াবহ আগুন

যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে চীন: নিকি হ্যালি

অস্ত্র বন্ধের পর এবার জেলেনস্কিকে যে হুমকি দিলেন পোল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী
অস্কারজয়ী অভিনেত্রী তারানেহ আলিদোস্তির মুক্তি দিয়েছে ইরান

ইরানে পুলিশি হেফাজতে মাহসা আমিনির মৃত্যুর পর সরকারবিরোধী আন্দোলনে সংহতি প্রকাশের কারণে গ্রেফতার করা হয়েছিল বিখ্যাত অভিনেত্রী তারানেহ আলিদোস্তিকে। এবার তাকে জামিনে মুক্তি দিয়েছে দেশটির সরকার। খবর আলজাজিরার।
ইনস্টাগ্রামে এক পোস্টে তিনি বিক্ষোভের সঙ্গে জড়িত এক ব্যক্তিকে ফাঁসিতে ঝোলানোর তীব্র সমালোচনা করেছিলেন। এর ফলে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
২০১৭ সালের অস্কারজয়ী চলচ্চিত্র ‘দ্য সেলসম্যান’-এ অভিনয় করে খ্যাতি পাওয়া ৩৮ বছর বয়সি এ অভিনেত্রী মোহসেন শেকারির ফাঁসির বিরুদ্ধে কথা না বলা আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোরও সমালোচনা করেন সে সময়।
গত সেপ্টেম্বরে দাঙ্গা বাধানোর অভিযোগে গ্রেফতার করা হয় মোহসেন শেকারিকে। ছুরি মেরে আধাসামরিক বাহিনীর এক সদস্যকে জখম করার অভিযোগে তার ফাঁসি দেওয়া হয়।
সেপ্টেম্বরে পুলিশি হেফাজতে কুর্দি
নারী মাহসা আমিনির মৃত্যুর পর ইরানজুড়ে শুরু হওয়া আন্দোলন দমনে সরকারের বলপ্রয়োগের বিরুদ্ধেও উচ্চকণ্ঠ ছিলেন তারানেহ আলিদোস্তি। নভেম্বরে ইনস্টাগ্রামে নিজের একটি হিজাব ছাড়া ছবি প্রকাশ করে তিনি বিক্ষোভে সংহতি জানিয়েছিলেন, তার হাতে ধরা একটি কাগজে কুর্দি ভাষায় লেখা ছিল— 'নারী, জীবন, মুক্তি', যা ওই আন্দোলনের জনপ্রিয় স্লোগান। ইরানের আইনে নারীদের জনসম্মুখে হিজাব পরা বাধ্যতামূলক। তেহরানের এভিন কারাগারের সামনে দাঁড়িয়ে তোলা আলিদোস্তির সেই ছবি সে সময় সামাজিকমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। হিজাব আইন ভঙ্গের অভিযোগেই মাহসা আমিনিকে গ্রেফতার করেছিল তেহরানের নীতি পুলিশ। পরে পুলিশ হেফাজতে তার মৃত্যু হলে নির্যাতনের অভিযোগ ওঠে, শুরু হয় বিক্ষোভ।
নারী মাহসা আমিনির মৃত্যুর পর ইরানজুড়ে শুরু হওয়া আন্দোলন দমনে সরকারের বলপ্রয়োগের বিরুদ্ধেও উচ্চকণ্ঠ ছিলেন তারানেহ আলিদোস্তি। নভেম্বরে ইনস্টাগ্রামে নিজের একটি হিজাব ছাড়া ছবি প্রকাশ করে তিনি বিক্ষোভে সংহতি জানিয়েছিলেন, তার হাতে ধরা একটি কাগজে কুর্দি ভাষায় লেখা ছিল— 'নারী, জীবন, মুক্তি', যা ওই আন্দোলনের জনপ্রিয় স্লোগান। ইরানের আইনে নারীদের জনসম্মুখে হিজাব পরা বাধ্যতামূলক। তেহরানের এভিন কারাগারের সামনে দাঁড়িয়ে তোলা আলিদোস্তির সেই ছবি সে সময় সামাজিকমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। হিজাব আইন ভঙ্গের অভিযোগেই মাহসা আমিনিকে গ্রেফতার করেছিল তেহরানের নীতি পুলিশ। পরে পুলিশ হেফাজতে তার মৃত্যু হলে নির্যাতনের অভিযোগ ওঠে, শুরু হয় বিক্ষোভ।