
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

বিচারকদের সতর্ক করে আপত্তিকর বক্তব্য ভিপি নুরের

বিএনপির মিছিলে পুলিশের বাধা, সংঘর্ষে আহত ৩৫

আমাদের মূল্য তখনও ছিলো না এখনও নাই: সৈয়দ ইবরাহিম

জাতীয় পার্টির সঙ্গে সুষ্ঠু নির্বাচন ও রাজনৈতিক বিষয়ে আলোচনা হয়েছে : কাদের

বিএনপি নেতা আমীর খসরু-স্বপন-প্রিন্সের জামিন মেলেনি

সাজানো প্রতিদ্বন্দ্বিতার ফাঁদে আ’লীগ

আচরণ বিধি লঙ্ঘন করে হেলিকপ্টারে চড়ে এলাকায় সভা করার দায়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিএনএম প্রার্থীকে জরিমানা
অভিন্ন দাবিতে আসছে যৌথ ঘোষণাপত্র

বিএনপি ও গণতন্ত্র মঞ্চ এবার একটি যৌথ ঘোষণাপত্র তৈরি করছে। সরকারবিরোধী যুগপৎ আন্দোলনে দাবি, দফা এবং রাষ্ট্র মেরামত বা সংস্কারের ব্যাপারে তাদের প্রস্তাবে কিছু পার্থক্য থাকায় তা দূর করতে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সুনির্দিষ্ট রাজনৈতিক কর্মসূচিভিত্তিক ঘোষণাপত্র তৈরি করছেন তারা, যা হবে তাদের যুগপৎ আন্দোলনের ভিত্তি।
ফেব্রুয়ারি মাসের শুরুতে ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত করে তা প্রকাশ করা হতে পারে। শুক্রবার বিকালে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে বিএনপি ও গণতন্ত্র মঞ্চের শীর্ষ নেতাদের এক বৈঠকে এ বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। সেখানে সরকার হটানোর যুগপৎ আন্দোলন আরও জোরদার করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বৈঠক সূত্র জানায়, যুগপৎ আন্দোলনে বিএনপি দাবি দিয়েছে ১০ দফা এবং রাষ্ট্র মেরামত বা সংস্কারের
ব্যাপারে ২৭ দফা প্রস্তাব করেছে দলটি। আর গণতন্ত্র মঞ্চ দাবি, দফা এবং সংস্কারের রাজনৈতিক কর্মসূচি মিলিয়ে দিয়েছে ১৪ দফা। যদিও তাদের মধ্যে মূল ইস্যুতে অর্থাৎ সরকারের পদত্যাগ এবং নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে কোনো মতপার্থক্য নেই। কিন্তু এর বাইরে বিএনপি এবং মঞ্চ তাদের নিজ নিজ রাজনৈতিক আদর্শ এবং দল বা জোটের চিন্তা থেকে কিছু দাবি ও সংস্কার প্রস্তাব দিয়েছে। এখন তারা প্রস্তাবগুলো সমন্বয় করে একটি যৌথ ঘোষণাপত্র তৈরি করছে। এ নিয়ে বিএনপির পক্ষ থেকে যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল এবং গণতন্ত্র মঞ্চের পক্ষে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি ও রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুমকে দায়িত্বও দেওয়া হয়।
তারা একাধিকবার বৈঠক করে একটি যৌথ ঘোষণাপত্র প্রায় চূড়ান্ত করেছে। এ নিয়ে শুক্রবারের বৈঠকে দীর্ঘ আলোচনা হয়। বিকাল ৪টায় গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে বিএনপি ও গণতন্ত্র মঞ্চের লিয়াজোঁ কমিটির বৈঠক হয়। চলে দুই ঘণ্টার বেশি। বৈঠকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে দলটির লিয়াজোঁ কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, বরকত উল্লাহ বুলু ও সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল উপস্থিত ছিলেন। গণতন্ত্র মঞ্চের পক্ষে ছিলেন গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়কারী নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির সভাপতি আসম আবদুর রব, বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, ভাসানী অনুসারী পরিষদের সভাপতি শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু,
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম ও গণঅধিকার পরিষদের সদস্য সচিব নুরুল হক নুর। সন্ধ্যায় বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ন্যূনতম দফা নির্ধারণে আমাদের মধ্যে আলোচনা হচ্ছে, আলোচনা চলছে। আমরা বিশ্বাস করি, ন্যূনতম দফার বিষয়ে একটা যৌথ ঘোষণা অচিরেই প্রকাশ করা হবে। তিনি বলেন, আজকের সভায় আমরা এই সরকারের পতনের লক্ষ্যে যে যুগপৎ আন্দোলন শুরু করেছি তা সাফল্যের দিকে নিয়ে যাওয়ার জন্য গণতন্ত্র মঞ্চ ও বিএনপির নেওয়া পূর্বের কর্মসূচিগুলো পর্যালোচনা করেছি। পরবর্তীতে কী কর্মসূচি গ্রহণ করা হতে পারে সে বিষয়েও আলোচনা হয়েছে। বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমরা জনগণকে আহ্বান জানাতে চাই, এই আন্দোলনে তারা
সবাই যেন শরিক হন। সত্যিকার অর্থে গণতন্ত্রকে মুক্ত করার লক্ষ্যে আমরা আরও বৃহত্তর ঐক্য সৃষ্টি করে যেন লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারি-সে ব্যাপারে একমত হয়েছি। মির্জা ফখরুল জানান, চলমান যুগপৎ আন্দোলনে যুক্ত অন্যান্য জোট ও দলগুলোর সঙ্গে বিএনপি এরকম পর্যালোচনামূলক আলোচনা করবে। তিনি বলেন, সরকারের বিরুদ্ধে যে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন শুরু হয়েছে তা দমন ও নস্যাৎ করার জন্য বিভিন্ন ধরনের কৌশল অবলম্বন করবে। আর এটা করবে সরকার এবং সরকারের এজেন্টরা। সেজন্য তারা মিডিয়াতে বলুন, যেখানেই বলুন বিভিন্ন রকমের গল্পও তৈরি করবে। এজন্য আমরা এ নিয়ে বেশি মাথা ঘামাচ্ছি না। আমাদের মাথা ঘামানোর বিষয় হচ্ছে জনগণকে আরও বেশি ঐক্যবদ্ধ করে, সম্পৃক্ত করে এই ভয়াবহ দানবকে
সরানোর। এর বাইরে আমাদের কোনো চিন্তা নেই। গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়কারী নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, যুগপৎ আন্দোলনের অংশ হিসাবে আমরা ইতোমধ্যে চারটি কর্মসূচি পালন করেছি। ধীরে ধীরে এ কর্মসূচি বিজয়ের দিকে নিয়ে যেতে চাই। তাই এ ব্যাপারে আমরা নীতিগত এবং কৌশলগত বিষয়ে আলোচনা করেছি। তিনি বলেন, আমাদের মূল লক্ষ্য হচ্ছে ঐক্যকে আরও দৃঢ় করা। এই ঐক্যের মধ্যে ফাটল ধরার জন্য, বিভ্রান্তি সৃষ্টি করার জন্য শত্রুপক্ষ কাজ করে যাচ্ছে। এ ব্যাপারে সজাগ থাকা এবং ঢাকা মহানগরে কিভাবে তৎপরতা বাড়ানো যায় এ বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। ঢাকা মহানগরে বিএনপি যে কর্মসূচি ঘোষণা করেছে আমরা এটাকে সমর্থন জানিয়েছি। ৪ ফেব্রুয়ারি কর্মসূচির পর পরবর্তী ধাপে
কি কর্মসূচি দিতে পারি সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। শেখ সেলিমের বক্তব্য ভিত্তিহীন : বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনা ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা শেখ ফজলুল করিম সেলিম দাবি করেছেন, বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া রাজনীতি করবেন না, এমন মুচলেকা দেওয়া হয়েছে। তার ভিত্তিতে তাকে বাসায় নেওয়া হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে এ প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, এতদিন ধরে সাংবাদিকতা করছেন কখনো ঘুণাক্ষরে কারও কাছ থেকে শুনেছেন এ ধরনের কথা। উনি (শেখ সেলিম) এটা তৈরি করে ফেললেন, আর এটা হয়ে গেল? এটা একেবারে পুরোপুরিভাবে ভিত্তিহীন, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, বানোয়াট একটা কথা। এটা বেইসলেস।
ব্যাপারে ২৭ দফা প্রস্তাব করেছে দলটি। আর গণতন্ত্র মঞ্চ দাবি, দফা এবং সংস্কারের রাজনৈতিক কর্মসূচি মিলিয়ে দিয়েছে ১৪ দফা। যদিও তাদের মধ্যে মূল ইস্যুতে অর্থাৎ সরকারের পদত্যাগ এবং নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে কোনো মতপার্থক্য নেই। কিন্তু এর বাইরে বিএনপি এবং মঞ্চ তাদের নিজ নিজ রাজনৈতিক আদর্শ এবং দল বা জোটের চিন্তা থেকে কিছু দাবি ও সংস্কার প্রস্তাব দিয়েছে। এখন তারা প্রস্তাবগুলো সমন্বয় করে একটি যৌথ ঘোষণাপত্র তৈরি করছে। এ নিয়ে বিএনপির পক্ষ থেকে যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল এবং গণতন্ত্র মঞ্চের পক্ষে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি ও রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুমকে দায়িত্বও দেওয়া হয়।
তারা একাধিকবার বৈঠক করে একটি যৌথ ঘোষণাপত্র প্রায় চূড়ান্ত করেছে। এ নিয়ে শুক্রবারের বৈঠকে দীর্ঘ আলোচনা হয়। বিকাল ৪টায় গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে বিএনপি ও গণতন্ত্র মঞ্চের লিয়াজোঁ কমিটির বৈঠক হয়। চলে দুই ঘণ্টার বেশি। বৈঠকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে দলটির লিয়াজোঁ কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, বরকত উল্লাহ বুলু ও সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল উপস্থিত ছিলেন। গণতন্ত্র মঞ্চের পক্ষে ছিলেন গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়কারী নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির সভাপতি আসম আবদুর রব, বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, ভাসানী অনুসারী পরিষদের সভাপতি শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু,
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম ও গণঅধিকার পরিষদের সদস্য সচিব নুরুল হক নুর। সন্ধ্যায় বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ন্যূনতম দফা নির্ধারণে আমাদের মধ্যে আলোচনা হচ্ছে, আলোচনা চলছে। আমরা বিশ্বাস করি, ন্যূনতম দফার বিষয়ে একটা যৌথ ঘোষণা অচিরেই প্রকাশ করা হবে। তিনি বলেন, আজকের সভায় আমরা এই সরকারের পতনের লক্ষ্যে যে যুগপৎ আন্দোলন শুরু করেছি তা সাফল্যের দিকে নিয়ে যাওয়ার জন্য গণতন্ত্র মঞ্চ ও বিএনপির নেওয়া পূর্বের কর্মসূচিগুলো পর্যালোচনা করেছি। পরবর্তীতে কী কর্মসূচি গ্রহণ করা হতে পারে সে বিষয়েও আলোচনা হয়েছে। বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমরা জনগণকে আহ্বান জানাতে চাই, এই আন্দোলনে তারা
সবাই যেন শরিক হন। সত্যিকার অর্থে গণতন্ত্রকে মুক্ত করার লক্ষ্যে আমরা আরও বৃহত্তর ঐক্য সৃষ্টি করে যেন লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারি-সে ব্যাপারে একমত হয়েছি। মির্জা ফখরুল জানান, চলমান যুগপৎ আন্দোলনে যুক্ত অন্যান্য জোট ও দলগুলোর সঙ্গে বিএনপি এরকম পর্যালোচনামূলক আলোচনা করবে। তিনি বলেন, সরকারের বিরুদ্ধে যে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন শুরু হয়েছে তা দমন ও নস্যাৎ করার জন্য বিভিন্ন ধরনের কৌশল অবলম্বন করবে। আর এটা করবে সরকার এবং সরকারের এজেন্টরা। সেজন্য তারা মিডিয়াতে বলুন, যেখানেই বলুন বিভিন্ন রকমের গল্পও তৈরি করবে। এজন্য আমরা এ নিয়ে বেশি মাথা ঘামাচ্ছি না। আমাদের মাথা ঘামানোর বিষয় হচ্ছে জনগণকে আরও বেশি ঐক্যবদ্ধ করে, সম্পৃক্ত করে এই ভয়াবহ দানবকে
সরানোর। এর বাইরে আমাদের কোনো চিন্তা নেই। গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়কারী নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, যুগপৎ আন্দোলনের অংশ হিসাবে আমরা ইতোমধ্যে চারটি কর্মসূচি পালন করেছি। ধীরে ধীরে এ কর্মসূচি বিজয়ের দিকে নিয়ে যেতে চাই। তাই এ ব্যাপারে আমরা নীতিগত এবং কৌশলগত বিষয়ে আলোচনা করেছি। তিনি বলেন, আমাদের মূল লক্ষ্য হচ্ছে ঐক্যকে আরও দৃঢ় করা। এই ঐক্যের মধ্যে ফাটল ধরার জন্য, বিভ্রান্তি সৃষ্টি করার জন্য শত্রুপক্ষ কাজ করে যাচ্ছে। এ ব্যাপারে সজাগ থাকা এবং ঢাকা মহানগরে কিভাবে তৎপরতা বাড়ানো যায় এ বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। ঢাকা মহানগরে বিএনপি যে কর্মসূচি ঘোষণা করেছে আমরা এটাকে সমর্থন জানিয়েছি। ৪ ফেব্রুয়ারি কর্মসূচির পর পরবর্তী ধাপে
কি কর্মসূচি দিতে পারি সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। শেখ সেলিমের বক্তব্য ভিত্তিহীন : বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনা ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা শেখ ফজলুল করিম সেলিম দাবি করেছেন, বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া রাজনীতি করবেন না, এমন মুচলেকা দেওয়া হয়েছে। তার ভিত্তিতে তাকে বাসায় নেওয়া হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে এ প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, এতদিন ধরে সাংবাদিকতা করছেন কখনো ঘুণাক্ষরে কারও কাছ থেকে শুনেছেন এ ধরনের কথা। উনি (শেখ সেলিম) এটা তৈরি করে ফেললেন, আর এটা হয়ে গেল? এটা একেবারে পুরোপুরিভাবে ভিত্তিহীন, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, বানোয়াট একটা কথা। এটা বেইসলেস।