ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
চার দিনে খান ইউনিস ছেড়েছেন পৌনে ২ লাখ ফিলিস্তিনি
বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ১ শতাংশের আয় এক দশকে ৪০ ট্রিলিয়ন বেড়েছে : অক্সফাম
যেসব বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে বাইডেন–নেতানিয়াহুর বৈঠকে
খামেনির ফতোয়া বাস্তবায়নের জন্য রুশদির ওপর হামলা: যুক্তরাষ্ট্র
নেতানিয়াহুর বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ইরান
ইমরান খানের দলের সেই ‘নিলি পরী’ গ্রেফতার
এবার অক্সফোর্ডের চ্যান্সেলর পদে লড়বেন কারাবন্দি ইমরান খান
অধ্যাপকের ফ্লাট থেকে বিপুল অঙ্কের টাকা উদ্ধার
পশ্চিমবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার খরদাহে অধ্যাপকের একটি ফ্ল্যাট (বাসা) থেকে ফের বিপুল অংকের নগদ টাকা উদ্ধার করেছে ব্যারাকপুর পুলিশ। আনন্দবাজারের প্রতিবেদনে এই তথ্য পাওয়া গেছে।
শুক্রবার (৬ জানুয়ারি) উত্তর ২৪ পরগনার খড়দহের এ ফ্ল্যাট থেকে ৩২ লাখ টাকা উদ্ধার করে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার রাত থেকে খড়দহের বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালাচ্ছিল পুলিশ। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে শুক্রবার খড়দহের একটি ফ্ল্যাটে হানা দেন বেশ কয়েক জন পুলিশ। তার পর মেলে এই বিপুল অঙ্কের টাকা। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য কমিশন হিসাবে ওই টাকা নেয়া হয়ে থাকতে পারে অনুমান করছেন তদন্তকারীরা।
পুলিশ সূত্রে খবর, খড়দহের নাথুপাল ঘাট রোড এলাকায় বৃহস্পতিবার রাত থেকে এক অধ্যাপকের বাড়িতে চিরুনি
তল্লাশি চালানো হয়। ওই অধ্যাপককে জিজ্ঞাসাবাদ করেন ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটর গোয়েন্দা বিভাগ এবং খড়দহ থানার পুলিশ। সূত্রের খবর, খড়দহ নাথুপাল ঘাট রোড এলাকায় শিরোমণি আবাসনের একতলার বাসিন্দা অমিতাভ দাস। তার ঘরে টানা তল্লাশি চালান ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারের গোয়েন্দা বিভাগের কর্মকর্তা এবং খড়দহ থানার পুলিশ। প্রতিবেশীদের দাবি, অমিতাভ পেশায় অধ্যাপক। তিনি, তার স্ত্রী বর্ণালী সাধুখাঁ এবং এক সন্তান থাকেন ওই ফ্ল্যাটে। গত আড়াই বছর ধরে সেখানে বসবাস করছেন তারা। স্থানীয়রা বলছেন, ঠিক কী কারণে পুলিশ এসে তল্লাশি এবং জিজ্ঞাসাবাদ চালাচ্ছেন, সে বিষয়ে তাদের স্পষ্ট কোনও ধারণা নেই।
তল্লাশি চালানো হয়। ওই অধ্যাপককে জিজ্ঞাসাবাদ করেন ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটর গোয়েন্দা বিভাগ এবং খড়দহ থানার পুলিশ। সূত্রের খবর, খড়দহ নাথুপাল ঘাট রোড এলাকায় শিরোমণি আবাসনের একতলার বাসিন্দা অমিতাভ দাস। তার ঘরে টানা তল্লাশি চালান ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারের গোয়েন্দা বিভাগের কর্মকর্তা এবং খড়দহ থানার পুলিশ। প্রতিবেশীদের দাবি, অমিতাভ পেশায় অধ্যাপক। তিনি, তার স্ত্রী বর্ণালী সাধুখাঁ এবং এক সন্তান থাকেন ওই ফ্ল্যাটে। গত আড়াই বছর ধরে সেখানে বসবাস করছেন তারা। স্থানীয়রা বলছেন, ঠিক কী কারণে পুলিশ এসে তল্লাশি এবং জিজ্ঞাসাবাদ চালাচ্ছেন, সে বিষয়ে তাদের স্পষ্ট কোনও ধারণা নেই।