
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

তিন কারণে প্রাথমিকের পাঠ্যবই ছাপাবে অধিদপ্তর

নিজস্ব পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার দাবি ইবি শাপলা ফোরামের

১১-২০ দিনের ব্যবধানে শিক্ষার্থীদের কোর্স রেজিষ্ট্রেশন ফি’র জরিমানা গুণতে হবে চারগুণ

বিভিন্ন দাবিতে বারির বিজ্ঞানীদের অবস্থান কর্মসূচি

দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা

এইচএসসি ২০২৩ শিক্ষার্থীদের প্রস্তুতি

শিক্ষার্থীকে কান-মুখ খোলা রাখতে বাধ্য করা যাবে না : হাইকোর্ট
অধিকার আন্দোলনে সব সময় সোচ্চার ছাত্রলীগ: শিক্ষামন্ত্রী

শিক্ষামন্ত্রী ডা, দীপু মনি বলেছেন, প্রতিটি অধিকার আন্দোলনে সোচ্চার ছিল ছাত্রলীগ।
মহামারির সময়েও সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে ছাত্রলীগ।কৃষকরা যখন ধান কাটার শ্রমিক পাননি, তখন প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা ধান কেটে কৃষকের বাড়িতে পৌঁছে দিয়েছে।
বুধবার বিকেলে চাঁদপুর সরকারি কলেজ ক্যাম্পাসে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে জেলা ছাত্রলীগের আয়োজনে আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের ছাত্রদের রাজনীতিকে সুসংগঠিত করতেই ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠা করেছিলেন বঙ্গবন্ধু।আগের একটি সরকারে আমলে ছাত্রদের হাতে ছিল অস্ত্র, এখন বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাত্রদের হাতে তুলে দিয়েছেন কাগজ কলম।
সভায় সভাপতিত্ব করেন, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মো. জহির উদ্দিন মিজি। সঞ্চালনায় ছিলেন জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. সাদ্দাম হোসেন খান।
এ সময় জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক তাফাজ্জল হোসেন পাটওয়ারী, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাড. মজিবুর রহমান ভুঁইয়া, চাঁদপুর পৌরসভার মেয়র মো. জিল্লুর রহমান জুয়েল, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও ফরিদগঞ্জ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট জাহিদুল ইসলাম রোমান, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি শেখ মোতালেব, চাঁদপুর পৌরসভার প্যানেল মেয়র অ্যাড. হেলাল হোসাইন, চাঁদপুর পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি সোহেল রানা, সাধারণ সম্পাদক মো. রবিন পাটওয়ারীসহ জেলা ছাত্রলীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে জাতীয় সংগীত পরিবেশনা, জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন এবং শান্তির প্রতীক পায়রা উড়ান এবং কেক কাটেন শিক্ষামন্ত্রী।
অনুষ্ঠানে ছাত্রলীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ৭৫ জন খুদে শিক্ষার্থীর হাতে শিক্ষা উপকরণ হিসেবে স্কুলব্যাগ তুলে দেন শিক্ষামন্ত্রী।
পরে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়। শোভাযাত্রাটি চাঁদপুর সরকারি কলেজ ক্যাম্পাস থেকে শুরু হয়ে শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে।